মেয়ে তুমি জন্মেই অভিশপ্ত— পাএী দেখতে কেমন? চোখ নখ নাক চুল- পরীক্ষা চলে গভীরতায়- পাএের মা,বোন,পিসী মাসী- স্বভাব আর চরিএ নিয়ে কতো কথা- কুমারী তো? কতো জিজ্ঞাসা–। পাএটা কূমারতো? বুঝার
...বিস্তারিত পড়ুন
যে ভাষার শব্দ চাষে- সালাম, বরকত- স্বাধীনতা আনতে তেএিশ লক্ষ মুন্ড- তবু আজ অলিতে গলিতে রক্তের হোলি- কিশোরীর হয় সম্ভ্রম লুট- ছিনিয়ে নেয়া হয়- বিধবার সোহাগ- তবু জাগ চাঁদ-
সেই হাতে হাত ঠেকা- সেই আধো চোখে দেখা- মধূর রহস্য ময় সৌন্দর্য তোমার- জীবনের কত ঢেউ- তা’কি বুঝিবে কেউ- শত স্রোত সহিয়াছ বিপদে আমার। সেই টুকু মুখখানি- সেই দূ’টি হাত-
নারীর কান্নায় দেবতা কহে- কোনখানে যেতে এত আযোজন- নারী কহে পতিসহ যাব স্বর্গে- তাহায় তো করিয়ছি মন। ধরা ছাড়ি কেন নারী-স্বর্গ চাহ তুমি? দেবতা হাসিয়া কহে- হে জননী-এ ধরনীভূমি- তাহারি
স্বর্গবেশ্যা উর্বশী কারো ও বিরহে – চোখের জল ফেলেনা- মোমের আলোয় পড়েনা- কাশী রাম দাশের মহাভারত—— যুগে যুগে মানুষ নস্টকে ঘৃনা করে- প্রেম দেয় ভগবানে – আমি তো স্বর্গের