চট্টগ্রাম নগরীর ঐতিহ্যবাহী লালদিঘি জামে মসজিদের প্রধান ফটকের সামনেই হোটেল লালদিঘি আবাসিক নামক হোটেলে দীর্ঘদিন ধরে প্রকাশ্যে রমরমা নারী ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে নারী ও শিশু পাচারকারী সিন্ডিকেট।
জানাগেছে লালদিঘি জামে মসজিদের মুসল্লী ও ব্যাবসায়ী মহলসহ স্হানীয় বাসিন্দাদের বিভিন্ন অভিযোগ থাকা সত্বেও হোটেল লালদিঘি আবাসিকের সত্বাধীকারী জনৈক মাহফুজ নামক ব্যাক্তি দীর্ঘদিন ধরে প্রচন্ড প্রতাপের সহিত এই আবাসিক হোটেলে নারী শিশুদের দেহ ব্যাবসা চালিয়ে গেলেও তার টিকিও স্পর্শ করতে পারেনি কেউ।
মাহফুজের বিভিন্ন অপরাধের সাম্রাজ্য দেখাশুনা করেন বকুল নামে একজন, বকুলের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, আমরা রাতে কোন মেয়ে রাখিনা, এমনে দিনের বেলায় যারা আসে তাদেরকে রুম দিই, হোটেলের কর্মচারী পরিচয় দেওয়া শেখ সাঈফ নামের আরেকজন দালাল জানান, এখন হোটেলে জিনিস আছে ৫ টা পছন্দ হয় কিনা দেখেন। এগুল না হলে আরও ভাল জিনিস আছে, ওগুলো হলে ১ ঘন্টার জন্য ২ হাজার আর যদি সারারাত থাকলে ৬ হাজার টাকার মধ্যে ভাল সুন্দরী মেয়ে এনে দেওয়া হবে।
ফের এবিষয়ে বকুল মিয়ার কাছে জানতে চাইলে বলেন, সেটা ওনার বিষয় আলাদা, সাঈফ আমাদের কর্মচারী কিন্তু ওনি কি করে সেটা আমরা জানিনা।
ওয়েবসাইট নকশা প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট