তোমার ভালবাসা-
আর্কিমিডিসের সুএের মতো-
চোবাচ্চার জল উপছে পড়ছে-
তাকে সযত্নে রেখেছি-
ব্রক্ষ্মান্ডের এক কোনে।
জেগেই আছি- তুমি লিখবে বলে-
হয়তো ভুল মন্ত্রেই করেছি প্রার্থনা-
কিন্তু হৃদয়ে ছিল বাধ ভাঙ্গা ভালবাসা-
দেবতা শুনেছ শূধূ উচ্চারিত কথা?
শোননি অন্তরের কঠিন বারতা-
তাই হৃদয়ের কাছে তুমি এসেছিলে-
তুমি মেঘ হয়ে আরো বৃস্টি দিও-
জ্বলতে জ্বলতেই যেন শেষ হই।
মান অভিমান সব রেখেছি ওপারে-
একদিন শরীরের ভাজে ভাজ সুখ ছিল-
এখন পাইনা খুজে তাইতো নির্ঘুম-
দূকুল ছাপানো জলের নদী-
মিস্টি সুরের দোয়েল-
গৌধূলীর রংধনুর সাত রং-
মনকে উদাস করে দিতো-
প্রার্থনা ও ছিল অন্য রকম।
পুরো আকাশ তোমাকে দিয়ে —
নীলটা নিয়েছিলাম-
মেঘটা তোমাকে দিয়ে-
বৃস্টিতে ভিজতে চাইতাম-
মনটা তোমাকে দিয়ে-
পারলে একটু জায়গা চাইতাম-
পুরো সাগর তোমায় দিয়ে-
নীল জলরাশিতে ডুবে মরলাম।
প্রার্থনা মম বদলে গেছে-
মনে আমার অফুরন্ত দূঃখের চাষাবাদ-
সুখ যেন ক্ষনে ক্ষনে- করছে উপহাস।
গল্পটা ছোট-বিশাল-
গভীরতা-প্রচন্ড ঢেউ-
ছিল হৃদয়ের স্পর্শ-
ভাটির কাতরতা
সইতে পরিনি কেউ।
লেখকঃ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ কাজল দাশ
সম্পাদক ভয়েস চট্টগ্রাম ও সভাপতি মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা পরিষদ।
ওয়েবসাইট নকশা প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট