করোনাভাইরাসে নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন শনাক্তের কিট এসে পৌঁছেছে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিভাসু)। গতকাল সোমবার সকালে এসব কিট বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে পৌঁছায়। এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) খলিলুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘সোমবার সকাল ১১টার দিকে একশ’ কিট এসে পৌঁছেছে। যা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণে রেখেছেন।’
জানা যায়, দেড় লাখ টাকা মূল্যের এসব অত্যাধুনিক কিট আনা হয়েছে এসডি বায়োনেন্সর নামক একটি কোরিয়ান কোম্পানির কাছ থেকে। যা দিয়ে সন্দেহভাজন রোগীদের প্রাথমিক ওমিক্রন শনাক্ত করা যাবে।
এটির ফলাফল পেতে সময় প্রয়োজন হবে ৩ থেকে ৫ ঘণ্টার মতো। পরবর্তীতে তা জিনোম সিকুয়েন্সিং করে পূর্ণাঙ্গ শনাক্ত করা সম্ভব।
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ^বিদ্যালয়ের (সিভাসু) উপাচার্য অধ্যাপক ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ বলেন।
এসব কিটকে প্রাইমারি কিট বলা হয়। যা দিয়ে সন্দেভাজন কারও শরীরে ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট আছে কি-না, তা আরটিপিসিআরের মাধ্যমে পরীক্ষায় প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা যাবে। তবে আপাতত গণহারে এসব কিট ব্যবহার করা হবে না।’
ওয়েবসাইট নকশা প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট